admin || মুক্ত কলম সংবাদ
প্রকাশিত: ১২ সেপ্টেম্বর, ২০২১ ৮:২০ অপরাহ্ণ
ঢাকাগামী একটি লঞ্চ চলন্ত লঞ্চ থেকে ৪ শিশুকে ফেলে দেয়ার অভিযোগ। ৪টি শিশুকে মেঘনা নদীতে ছুঁড়ে ফেলে দেয়ার অভিযোগ উঠেছে। ঘটনাটি ঘটেছে মুন্সীগঞ্জ লঞ্চঘাটের কাছে। তাদের কাছে ভাড়া না থাকায় নদীতে ফেলে দেয়া হয় বলে অভিযাগ করা হয়েছে। পুলিশ বলছে, পরে ৪টি শিশুকেই উদ্ধার করা হয়েছে। নৌ পুলিশের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, তারা ওই লঞ্চ ও সেটির ক্রুদের আটকের জন্য অভিযান চালাচ্ছে। তবে সবশেষ খবর পর্যন্ত পুলিশ লঞ্চটির কোনো হদিস পায়নি বলে জানিয়েছে।
মুন্সীগঞ্জের পুলিশ বলছে, এটি একটি নজিরবিহীন ঘটনা। এর আগে এ রকম কথা শোনা যায়নি। নৌ পুলিশের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, তারা ওই লঞ্চ ও সেটির ক্রুদের আটকের জন্য অভিযান চালাচ্ছে। তবে সবশেষ খবর পর্যন্ত পুলিশ লঞ্চটির কোনো হদিস পায়নি বলে জানিয়েছে। মুন্সীগঞ্জের পুলিশ বলছে, এটি একটি নজিরবিহীন ঘটনা। এর আগে এ রকম কথা শোনা যায়নি।
ঘটনার সত্যতা বিষয়টি নিশ্চিত গজারিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রইছ উদ্দিন বলছেন, শনিবার তিনি ও তার সহকর্মীরা মুন্সীগঞ্জ লঞ্চ টার্মিনাল থেকে কিছু দূরে মেঘনা নদীর মাঝখান থেকে ভাসমান অবস্থায় দুই শিশুকে উদ্ধার করেন। তবে উদ্ধারের আগে তারা কতক্ষণ সেখানে সাঁতরাচ্ছিল সেটা জানাতে পারেননি তিনি।
উদ্ধার হওয়া শিশুদের বরাত দিয়ে গজারিয়া থানার ওসি রইছ উদ্দিন আরো জানান, তাদের কাছে লঞ্চ ভাড়া না থাকায় লঞ্চের লোকজন তাদের নদীতে ছুঁড়ে ফেলে দেয়। শনিবার সকাল ১১টার দিকে গজারিয়া থেকে মুন্সীগঞ্জের দিকে যাচ্ছিলেন তিনি (ওসি)। ওই সময় সরকারি একটি স্পিডবোটে ছিলেন তিনি।
এ সময় মুন্সীগঞ্জ লঞ্চ টার্মিনাল থেকে প্রায় ২ কিলোমিটার দূরে ঢাকার দিকে দুটি শিশুকে সাঁতার কাটতে দেখেন তিনি। ওই সময় তারা উদ্ধারের জন্য চিৎকারও করছিল। পরে তিনি স্পিডবোট নিয়ে গিয়ে তাদের উদ্ধার করেন, জানান রইছ উদ্দিন।ঘটনার সত্যতা বিষয়টি নিশ্চিত গজারিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রইছ উদ্দিন বলছেন, শনিবার তিনি ও তার সহকর্মীরা মুন্সীগঞ্জ লঞ্চ টার্মিনাল থেকে কিছু দূরে মেঘনা নদীর মাঝখান থেকে ভাসমান অবস্থায় দুই শিশুকে উদ্ধার করেন। তবে উদ্ধারের আগে তারা কতক্ষণ সেখানে সাঁতরাচ্ছিল সেটা জানাতে পারেননি তিনি।
উদ্ধার হওয়া শিশুদের বরাত দিয়ে গজারিয়া থানার ওসি রইছ উদ্দিন আরো জানান, তাদের কাছে লঞ্চ ভাড়া না থাকায় লঞ্চের লোকজন তাদের নদীতে ছুঁড়ে ফেলে দেয়। শনিবার সকাল ১১টার দিকে গজারিয়া থেকে মুন্সীগঞ্জের দিকে যাচ্ছিলেন তিনি (ওসি)। ওই সময় সরকারি একটি স্পিডবোটে ছিলেন তিনি।
এ সময় মুন্সীগঞ্জ লঞ্চ টার্মিনাল থেকে প্রায় ২ কিলোমিটার দূরে ঢাকার দিকে দুটি শিশুকে সাঁতার কাটতে দেখেন তিনি। ওই সময় তারা উদ্ধারের জন্য চিৎকারও করছিল। পরে তিনি স্পিডবোট নিয়ে গিয়ে তাদের উদ্ধার করেন, জানান রইছ উদ্দিন।ঘটনার সত্যতা বিষয়টি নিশ্চিত গজারিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রইছ উদ্দিন বলছেন, শনিবার তিনি ও তার সহকর্মীরা মুন্সীগঞ্জ লঞ্চ টার্মিনাল থেকে কিছু দূরে মেঘনা নদীর মাঝখান থেকে ভাসমান অবস্থায় দুই শিশুকে উদ্ধার করেন। তবে উদ্ধারের আগে তারা কতক্ষণ সেখানে সাঁতরাচ্ছিল সেটা জানাতে পারেননি তিনি।
উদ্ধার হওয়া শিশুদের বরাত দিয়ে গজারিয়া থানার ওসি রইছ উদ্দিন আরো জানান, তাদের কাছে লঞ্চ ভাড়া না থাকায় লঞ্চের লোকজন তাদের নদীতে ছুঁড়ে ফেলে দেয়। শনিবার সকাল ১১টার দিকে গজারিয়া থেকে মুন্সীগঞ্জের দিকে যাচ্ছিলেন তিনি (ওসি)। ওই সময় সরকারি একটি স্পিডবোটে ছিলেন তিনি।
এ সময় মুন্সীগঞ্জ লঞ্চ টার্মিনাল থেকে প্রায় ২ কিলোমিটার দূরে ঢাকার দিকে দুটি শিশুকে সাঁতার কাটতে দেখেন তিনি। ওই সময় তারা উদ্ধারের জন্য চিৎকারও করছিল। পরে তিনি স্পিডবোট নিয়ে গিয়ে তাদের উদ্ধার করেন, জানান রইছ উদ্দিন।পুলিশের এই কর্মকর্তা বলেন, শিশু দুটির এই বক্তব্য খতিয়ে দেখা সম্ভব হয়নি। এ জন্য লঞ্চটির ক্রুদের জিজ্ঞাসাবাদ করা প্রয়োজন। নৌ পুলিশের সহায়তায় লঞ্চটিকে আটকের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন তারা।
এদিকে, উদ্ধার হওয়া শিশু দুটি পুলিশকে জানিয়েছে, তাদেরকে যখন লঞ্চের ছাদ থেকে ফেলে দেয়া হয় তখন তাদের সঙ্গে আরো দুটি শিশু ছিল। এ বিষয়ে গজারিয়া থানার পুলিশ বলছে, বাকি দুটি শিশুকে তারা উদ্ধার করেননি। এ বিষয়ে ওসি রইছ উদ্দিন জানান, তারা জানতে পেরেছেন যে, শেষ পর্যন্ত ৪টি শিশুই জীবিত উদ্ধার হয়েছে। অবশ্য বাকি দুই শিশুকে কারা, কীভাবে উদ্ধার করেছে তা তারা জানতে পারেননি।