admin || মুক্ত কলম সংবাদ
প্রকাশিত: ১২ জানুয়ারি, ২০২৪ ১০:৫৬ পূর্বাহ্ণ
মুক্ত কলম নিউজ ডেক্সঃ বাংলাদেশের অর্থনীতি পাঁচ ঝুঁকিতে – ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের প্রতিবেদন নিয়ে যুগান্তরের শিরোনাম। এতে বলা হয় পাঁচ ঝুঁকিতে আছে বাংলাদেশের অর্থনীতি। এগুলো হলো-জ্বালানি স্বল্পতা, মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) প্রবৃদ্ধি কমে যাওয়া, মূল্যস্ফীতি, সম্পদ ও আয়বৈষম্য এবং সরকারি ঋণ বেড়ে যাওয়া ও বেকারত্ব। ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম (ডব্লিউইএফ) প্রকাশিত বৈশ্বিক ঝুঁকি প্রতিবেদনে এ তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। ফোরামের বার্ষিক সম্মেলনের আগে বুধবার এই প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়।
যুক্তরাষ্ট্রে তৈরি পোশাক রপ্তানিতে ধস – মানবজমিনের শিরোনাম। খবরে বলা হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রে দীর্ঘ কয়েক মাস ধরে বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি কমছে। বিদায়ী বছরের প্রথম ১১ মাসে এই দেশে বাংলাদেশের তৈরি পোশাক রপ্তানিতে ধস নেমেছে। বাংলাদেশের মোট পোশাক রপ্তানির ১৮ শতাংশের গন্তব্য যুক্তরাষ্ট্র। তথ্যমতে, বিদায়ী বছরের জানুয়ারি-নভেম্বর পর্যন্ত ১১ মাসে যুক্তরাষ্ট্রে ৬৭৯ কোটি ডলারের তৈরি পোশাক রপ্তানি হয়েছে। এই রপ্তানি এর আগের বছরের তুলনায় একই সময়ের তুলনায় এক-চতুর্থাংশ (২৪.৯১ শতাংশ) কম। ২০২২ সালের প্রথম ১১ মাসে দেশটিতে ৯০৪ কোটি ডলারের পোশাক রপ্তানি করেছিল বাংলাদেশ।
সংশ্লিষ্টরা জানান, উচ্চ মূল্যস্ফীতির কারণে বিশ্বের সবচেয়ে বড় অর্থনীতির দেশটির খুচরা বিক্রেতা ও ব্র্যান্ডগুলো বাংলাদেশ থেকে পোশাক কেনা কমিয়ে দিয়েছে। ৭ দিনে দেশের রিজার্ভ কমলো দেড় মিলিয়ন ডলার – নয়া দিগন্তের খবর। এতে বলা হয় এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নের (আকু) নভেম্বর ও ডিসেম্বর মাসের আমদানি বিল বাবদ ১২৭ কোটি ডলার পরিশোধ করেছে বাংলাদেশ। একই সাথে সঙ্কট মেটাতে বাজারে প্রতিদিনিই ডলার বিক্রি করছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। ফলে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার সঞ্চয় বা রিজার্ভ ধারাবাহিকভাবে কমছে। চলতি জানুয়ারি মাসের শুরুতে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ছিল দুই হাজার ৭০০ কোটি মার্কিন ডলার। আকুর পেমেন্ট ও ডলার বিক্রি অব্যাহত থাকায় রিজার্ভ আবারো কমতে শুরু করেছে। এক সপ্তাহের ব্যবধানে ১৫৬ কোটি ডলার কমে রিজার্ভ দাঁড়িয়েছে দুই হাজার ৫৪৩ কোটি ডলারে।
নতুন সরকারের যাত্রা শুরু ইত্তেফাকের প্রধান শিরোনাম। টানা চতুর্থ বারের মতো সরকার গঠন করল আওয়ামী লীগ। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে নতুন মন্ত্রিসভার ২৫ জন মন্ত্রী ও ১১ জন প্রতিমন্ত্রী গতকাল সন্ধ্যায় বঙ্গভবনের দরবার হলে শপথ গ্রহণ করেন। তাদের শপথবাক্য পাঠ করান রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। নিয়ম অনুযায়ী প্রথমে শেখ হাসিনা রাষ্ট্রপতির কাছ থেকে সরকারপ্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন ও গোপনীয়তার শপথ নেন। এর মাধ্যমে টানা চতুর্থ বারসহ পঞ্চম বারের মতো প্রধানমন্ত্রী হলেন শেখ হাসিনা। কোনো নারী হিসেবে পঞ্চম বার প্রধানমন্ত্রী হওয়ার নজির গণতান্ত্রিক বিশ্বে এটি প্রথম।
প্রধানমন্ত্রী শপথ নেওয়ার পর রাষ্ট্রপতি তাকে অভিনন্দন জানান। এরপর নতুন মন্ত্রী ও প্রতিমন্ত্রীরা পর্যায়ক্রমে রাষ্ট্রপতির কাছে শপথ নেন। তাদের শপথগ্রহণের মধ্য দিয়ে যাত্রা শুরু হলো নতুন সরকারের। দ্যা বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড শিরোনাম করেছে; New govt takes off with Sheikh Hasina as PM for 5th term – অর্থাৎ ৫ম বারের মতো প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শেখ হাসিনাকে নিয়ে নতুন সরকারের যাত্রা শুরু। এতে বলা হয় প্রধানমন্ত্রী হিসেবে টানা ৪র্থবারের মতো দায়িত্ব নেয়ার পাশাপাশি শেখ হাসিনা বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয়ে নতুন মুখ যেমন এনেছে, তেমনি আগের অনেককে ধরে রেখেছেন, আবার পুরনোদের ফিরিয়েছেন নতুন করে।
মন্ত্রিসভার আকার বাড়তে পারে – দৈনিক কালবেলার খবর। এখানে বলা হচ্ছে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বড় জয়ের পর শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আবারও সরকার গঠন করেছে আওয়ামী লীগ। এ নিয়ে টানা চারবার প্রধানমন্ত্রী হলেন শেখ হাসিনা। এর আগে ১৯৯৬ সালে প্রথমবার প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন তিনি। গতকাল বৃহস্পতিবার তার নেতৃত্বে ৩৭ সদস্যের মন্ত্রিসভা শপথ নিয়েছে। বিদায়ী মন্ত্রিসভার আকার ছিল ৪৮ সদস্যের। নতুন মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীদের দায়িত্বও বণ্টন করা হয়েছে। তবে কয়েকটি মন্ত্রণালয়ে এখনো পূর্ণ মন্ত্রী কিংবা প্রতিমন্ত্রী নিয়োগ দেওয়া হয়নি। ফলে ধারণা করা হচ্ছে, মন্ত্রিসভার আকার আরও বড় করতে পারেন প্রধানমন্ত্রী। মন্ত্রিসভায় স্থান পেতে এখনো অনেকে অপেক্ষায় রয়েছেন। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় সূত্রে এমন তথ্য মিলেছে।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ভোটার উপস্থিতি নিয়ে ডেইলি স্টারের শিরোনাম – Turnout swung between the two extremes এতে বলা হয় ৫১২টি ভোটকেন্দ্রে ভোট পড়েছে ১০ শতাংশের নিচে, আবার ১০০টি কেন্দ্রে ভোট পড়েছে ৯০ শতাংশের বেশি। নির্বাচন কমিশনের কেন্দ্রভিত্তিক তথ্য অনুসারে দুটি ভোটকেন্দ্রে শতভাগ এবং আরো দুটি কেন্দ্রে ৯৮ শতাংশ ভোট গ্রহণ করা হয়েছে।
খালেদা জিয়া বাসায় ফিরেছেন, কেন্দ্রীয় কার্যালয়ও খুলেছে – কালের কন্ঠের শিরোনাম। এতে বলা হয় টানা পাঁচ মাস পর রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতাল ছেড়েছেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৬টা ৫০ মিনিটে গুলশানের বাসভবনে পৌঁছেন তিনি। ৭৪ দিন পর গতকালই রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ও খুলেছে। সকালে দলের জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবীর রিজভী তালা ভেঙে কার্যালয়ে প্রবেশ করেন। প্রধান বিরোধী দল কারা এখনো স্পষ্ট হলো না – প্রথম আলোর শিরোনাম। এতে বলা হয় দ্বাদশ জাতীয় সংসদের প্রধান বিরোধী দল কারা হবে এবং বিরোধীদলীয় নেতা কে হবেন, তা এখনো স্পষ্ট হয়নি।
এই সংসদে সংখ্যাগরিষ্ঠ দল আওয়ামী লীগের পর সবচেয়ে বেশি ৬২টি আসন পেয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করা ব্যক্তিরা। তাঁদের মধ্যে চারজন ছাড়া বাকি সবাই হয় আওয়ামী লীগের বিভিন্ন কমিটির পদধারী নেতা, নয়তো সরাসরি আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত। স্বতন্ত্ররা মিলে জোটবদ্ধ (গ্রুপ) হলে তারাই হবে প্রধান বিরোধী দল এবং তাঁদের একজন হবেন বিরোধীদলীয় নেতা। তবে গতকাল বৃহস্পতিবার পর্যন্ত স্বতন্ত্র সংসদ সদস্যরা এ বিষয়ে নিজেদের মধ্যে কোনো আলোচনা বা যোগাযোগ শুরু করেননি। আর যদি স্বতন্ত্র সংসদ সদস্যরা জোটবদ্ধ না হন, তাহলে একাদশ সংসদের প্রধান বিরোধী দল জাতীয় পার্টিই আবার প্রধান বিরোধী দল হবে। সে ক্ষেত্রে দলটির চেয়ারম্যান ও একাদশ সংসদে বিরোধীদলীয় উপনেতা জি এম কাদেরের বিরোধীদলীয় নেতা হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি।
বাংলাদেশিদের আশা পূরণে মার্কিন ইচ্ছা অপরিবর্তিত – দেশ রুপান্তরের শিরোনাম এটি। তারা লিখেছে বাংলাদেশের জনগণের আকাঙ্খা পূরণের ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থানের কোনো পরিবর্তন হয়নি বলে জানিয়েছেন জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদের (এনএসসি) কৌশলগত যোগাযোগ সমন্বয়ক জন কারবি। গত বুধবার হোয়াইট হাউজে আয়োজিত প্রেস ব্রিফিংয়ে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।এক সাংবাদিক প্রশ্ন করতে গিয়ে বলেন, ‘বাংলাদেশে একতরফা নির্বাচন শেষ হয়েছে, বিরোধীদের দমন-পীড়নের জন্য বিশ্বব্যাপী সমালোচনা হচ্ছে। বাংলাদেশের জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন ঘটাতে প্রয়োজনীয় সব পদক্ষেপ নেওয়ার কথা আপনি (জন কারবি) বলেছিলেন। গণতন্ত্র প্রচারে বাইডেন প্রশাসনের সীমাবদ্ধতা নিয়ে সমালোচনার বিষয়ে আপনার প্রতিক্রিয়া কী?
জবাবে জন কারবি বলেন, ‘আমরা অবশ্যই এখনো বিশ্বজুড়ে কার্যকর ও প্রাণবন্ত গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানের গুরুত্বে বিশ্বাস করি এবং বাংলাদেশি জনগণের আশা-আকাক্সক্ষা পূরণের জন্য আমাদের ইচ্ছার কোনো পরিবর্তন হয়নি। আমাদের এ প্রত্যাশার মধ্যে অবাধ, সুষ্ঠু ও স্বচ্ছ নির্বাচন করার বিষয়টি অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।’ একই খবর নিয়ে নিউ এজের শিরোনাম – US says nothing has changed about Bangladesh এতে বলা হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র বলেছে বাংলাদেশের ব্যাপারে তাদের চিন্তাভাবনা কোনকিছুই বদলায়নি, যার মধ্যে আছে দেশটির মানুষের মুক্ত, স্বাধীন ও নিরপেক্ষ নির্বাচনে অংশ নেয়া।
টানা চতুর্থবার প্রধানমন্ত্রী হওয়ায় শেখ হাসিনাকে পিটার হাসের শুভেচ্ছা – ইত্তেফাকের শিরোনাম। এই খবরে বলা হয় টানা চতুর্থবার প্রধানমন্ত্রী হওয়ায় শেখ হাসিনাকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস। বৃহস্পতিবার বঙ্গভবনে মন্ত্রিপরিষদের শপথগ্রহণ অনুষ্ঠান শেষে মার্কিন রাষ্ট্রদূত এ শুভেচ্ছা জানান। একই সঙ্গে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর দায়িত্ব পাওয়ায় ড. হাছান মাহমুদকেও শুভেচ্ছা জানিয়েছেন তিনি।
এমপিদের আইনিসীমার বাইরে সম্পদ বাজেয়াপ্ত ও ভূমিহীনদের বিতরণের আহবান টিআইবির – দৈনিক সংবাদের শিরোনাম এটি। এখানে বলা হয় নবনির্বাচিত ১৩ জন সংসদ সদস্যের মালিকানায় আইনি সীমার বাইরে মোট ৮০০ একরের বেশি জমি আছে বলে জানিয়েছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ-টিআইবি। সেগুলো ভূমিহীনদের মাঝে বিতরণের আহ্বানও জানিয়েছে সংস্থাটি। বৃহস্পতিবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক প্রতিবেদনে এই আহ্বান জানানো হয়।
মন্ত্রী কম পেয়ে উত্তরের মুখ ভার বরিশাল খুলনা সিলেটে হতাশা – এমন শিরোনাম সমকালের।
বলা হচ্ছে বগুড়ার রাজনীতি মানেই যুদ্ধ। বিএনপি-অধ্যুষিত এ অঞ্চলে সাত আসনের মধ্যে এবার পাঁচটিতে জিতেছে নৌকা। বাকি দুই আসন শরিকদের দেওয়ায় ছিল না নৌকার প্রার্থী– এমন পরিসংখ্যান তুলে ধরে স্থানীয় ব্যবসায়ী আজমল হোসেন বলেছেন, মানুষ কেন্দ্রে এসে নৌকায় ভোট দিচ্ছে; আওয়ামী লীগ ভালো করছে। মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী পদে না থাকলে এলাকার উন্নয়ন হয় না। সবাই ভেবেছিল, এবার জেলার অন্তত একজন মন্ত্রিসভায় থাকবেন। কিন্তু সরকারের বিমাতাসুলভ আচরণে নৌকাপ্রেমীরা হতাশ। প্রধানমন্ত্রীসহ ৩৭ সদস্যের নতুন মন্ত্রিসভার সবচেয়ে বেশি সদস্য ঢাকা বিভাগের, ১৫ জন। ৯ জন নিয়ে এরপরই চট্টগ্রাম বিভাগ। তারপর সিলেট বিভাগে তিনজন। বাকি বরিশাল, খুলনা, ময়মনসিংহ, রাজশাহী ও রংপুর বিভাগের দু’জন করে মন্ত্রিসভায় স্থান পেয়েছেন। উত্তরাঞ্চলের বেশির ভাগ জেলা এবারও অবহেলিত থেকে গেল। অথচ বিগত সরকারের সময় রংপুর ও রাজশাহী বিভাগ থেকে চার মন্ত্রী ও তিন প্রতিমন্ত্রী ছিলেন। এবার সাতজন থেকে কমে হয়েছে চার।
রোজার আগে দাম বাড়ছে নিত্যপণ্যের, ধারে আমদানি করা যাবে আট পণ্য – বণিক বার্তার প্রধান শিরোনাম এটি। বিস্তারিত বলা হয় রমজান মাস আসতে বাকি আরো দুই মাস। পাইকারি ও খুচরা পর্যায়ে এখনই বাড়তে শুরু করেছে চাল, আটা, ময়দা, ডাল, ছোলা, ব্রয়লার, চিনি, চিড়াসহ বিভিন্ন নিত্যপণ্যের দাম।
এজন্য অধিকাংশ ক্ষেত্রেই ডলার সংকট ও ঋণপত্র খোলা নিয়ে জটিলতাকে দায়ী করছেন ব্যবসায়ীরা। যদিও বাজারে এসব সংকট ও জটিলতার প্রভাব এড়াতে এরই মধ্যে পদক্ষেপ নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। ধারে আট পণ্য আমদানির সুযোগ রেখে গতকালই একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রা ও নীতি বিভাগ। পণ্যগুলো হলো ভোজ্যতেল, ছোলা, ডাল, মটর, পেঁয়াজ, মসলা, চিনি ও খেজুর। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, প্রতি বছরই রমজানকে কেন্দ্র করে বাজারে প্রশাসনের নজরদারি, অভিযানসহ বিভিন্ন প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা নেয়া হয়। এবার সে সম্ভাবনাকে মাথায় রেখে কয়েক মাস আগেই পণ্যগুলোর দাম বাড়িয়ে দিচ্ছেন ব্যবসায়ীরা। এ পরিস্থিতিতে সময়মতো আমদানির অভাবে পণ্যগুলোর বাজার যাতে অস্থিতিশীল না হয়ে ওঠে, সেজন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের পক্ষ থেকে নতুন এ নির্দেশনা জারি করা হয়েছে।