হোম
অপরাধ

কৌশলে সাদিক এগ্রোকে দেয় জব্দ করা ব্রাহমা গরু প্রাণি সম্পদ অধিদপ্তর

admin || মুক্ত কলম সংবাদ

প্রকাশিত: ২ জুলাই, ২০২৪ ৬:৪৪ অপরাহ্ণ

ফাইল ছবি

সাভার প্রতিনিধি: ব্রাহমা গরু কৌশলে সাদিক এগ্রো  দেয় প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর সাভারের ভাকুর্তা ইউনিয়নে সাদিক অ্যাগ্রোর খামারে অভিযান পরিচালনা করেছে দুদকের একটি দল।সোমবার বিকেলে নিষিদ্ধ ব্রাহমা জাতের ১৮টি গরু আমদানি করেছিল সাদিক অ্যাগ্রো। কাস্টমস বিভাগ বিমানবন্দরে সেই গরু জব্দ করে। প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর অবশ্য কৌশলে সেই গরু সাদিক অ্যাগ্রোকেই দিয়েছে।

ছাগল-কাণ্ডে আলোচনায় আসা খামার সাদিক অ্যাগ্রো। এর মালিক মোহাম্মদ ইমরান হোসেন। তিনি গবাদিপশুর খামারমালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ ডেইরি ফার্মারস অ্যাসোসিয়েশনের (বিডিএফএ) সভাপতি। অনুমতি না থাকা ও খালের জায়গা দখল করায় ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি) গত বৃহস্পতি ও শনিবার অভিযান চালিয়ে মোহাম্মদপুরে সাদিক অ্যাগ্রোর খামার ভেঙে দেয়।

২০২১ সালের ৫ জুলাই ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ১৮টি ব্রাহমা জাতের গরু জব্দ করে ঢাকা কাস্টম হাউস। পরে সেগুলো প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের হেফাজতে সাভারের কেন্দ্রীয় গো প্রজনন ও দুগ্ধ খামারে রাখা হয়। ব্রাহমা জাতের গরুর মাংস বেশি হয়। প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, জাতটির উৎপত্তি ভারতে। পরে যুক্তরাষ্ট্রে আরও দুই থেকে তিনটি জাতের সংমিশ্রণে এটিকে উন্নত করা হয়। দুই থেকে আড়াই বছরের দেশি গরুর ওজন যেখানে ২৫০ থেকে ৩৫০ কেজি হয়, সেখানে ব্রাহমা জাতের গরুর ওজন হয় ৮০০ থেকে ১ হাজার কেজি।

প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা বলেন, এই গরু বাংলাদেশে পালনের অনুমতি দেওয়া হলে দুধ বেশি দেওয়া গরুর পালন কমে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। তাই ব্রাহমা নিষিদ্ধ করে রাখা হয়েছে।জব্দ করা ব্রাহমা গরু কৌশলে সাদিক অ্যাগ্রোকে দেয় প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর সাভারের ভাকুর্তা ইউনিয়নে সাদিক অ্যাগ্রোর খামারে অভিযান পরিচালনা করেছে দুদকের একটি দল। সোমবার বিকেলে বাংলাদেশে নিষিদ্ধ ব্রাহমা জাতের ১৮টি গরু আমদানি করেছিল সাদিক অ্যাগ্রো। কাস্টমস বিভাগ বিমানবন্দরে সেই গরু জব্দ করে। প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর অবশ্য কৌশলে সেই গরু সাদিক অ্যাগ্রোকেই দিয়েছে।

ছাগল-কাণ্ডে আলোচনায় আসা খামার সাদিক অ্যাগ্রো। এর মালিক মোহাম্মদ ইমরান হোসেন। তিনি গবাদিপশুর খামারমালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ ডেইরি ফার্মারস অ্যাসোসিয়েশনের (বিডিএফএ) সভাপতি। অনুমতি না থাকা ও খালের জায়গা দখল করায় ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি) গত বৃহস্পতি ও শনিবার অভিযান চালিয়ে মোহাম্মদপুরে সাদিক অ্যাগ্রোর খামার ভেঙে দেয়।

২০২১ সালের ৫ জুলাই ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ১৮টি ব্রাহমা জাতের গরু জব্দ করে ঢাকা কাস্টম হাউস। পরে সেগুলো প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের হেফাজতে সাভারের কেন্দ্রীয় গো প্রজনন ও দুগ্ধ খামারে রাখা হয়।

ব্রাহমা জাতের গরুর মাংস বেশি হয়।প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, জাতটির উৎপত্তি ভারতে। পরে যুক্তরাষ্ট্রে আরও দুই থেকে তিনটি জাতের সংমিশ্রণে এটিকে উন্নত করা হয়। দুই থেকে আড়াই বছরের দেশি গরুর ওজন যেখানে ২৫০ থেকে ৩৫০ কেজি হয়, সেখানে ব্রাহমা জাতের গরুর ওজন হয় ৮০০ থেকে ১ হাজার কেজি।

প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা বলেন, এই গরু বাংলাদেশে পালনের অনুমতি দেওয়া হলে দুধ বেশি দেওয়া গরুর পালন কমে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। তাই ব্রাহমা নিষিদ্ধ করে রাখা হয়েছে।ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের উচ্ছেদ অভিযান চলাকালে সাদিক অ্যাগ্রো ফার্মের আলোচিত ১৫ লাখ টাকার সেই ছাগলটি সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে। সাত মসজিদ হাউজিং, মোহাম্মদপুর। ২৭ জুন ২০২৪,ঢাকা কাস্টম সাদিক অ্যাগ্রোর ১৮টি গরু জব্দ করার পর তারা উচ্চ আদালতে রিট করেছিল। তবে উচ্চ আদালতের রায় তাদের বিপক্ষে যায়। তার পর থেকে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের তত্ত্বাবধানে সাভারেই গরুগুলো ছিল।

প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর সূত্র বলছে, গত পবিত্র রমজানে অধিদপ্তরের উদ্যোগে ঢাকায় কিছুটা কম দামে দুধ, ডিম ও মাংস বিক্রি করা হয়। সেখানে এবার মাংস সরবরাহ করেছে ডেইরি ফার্মারস অ্যাসোসিয়েশন। মোট চাহিদার অর্ধেক মাংসবাবদ কম দামে (জীবন্ত অবস্থায় ভ্যাটসহ কেজিপ্রতি ২৯৩ টাকা) ৪৮৮টি গরু সরবরাহ করা হয়েছিল প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের বিভিন্ন খামার থেকে। এর মধ্যে ১৫টি ব্রাহমা গরু ছিল। বাকি তিনটি মারা গেছে। বিষয়টি নিয়ে জানতে চাইলে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোহাম্মদ রেয়াজুল হক প্রথম আলোকে বলেন, গরুগুলো বিক্রির সব প্রক্রিয়া আগের মহাপরিচালক করে গেছেন।

প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরে এর আগে মহাপরিচালক ছিলেন মো. এমদাদুল হক তালুকদার। তিনি গত ২৭ ফেব্রুয়ারি অবসরে যান। বর্তমান মহাপরিচালকের বক্তব্যের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, বিষয়টি প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা ভালো বলতে পারবেন। তাঁর কাছে নথিপত্র নেই। নথিপত্র না দেখে তিনি কিছু বলতে পারবেন না।

সাদিক অ্যাগ্রোর মালিক ইমরান রমজান মাসে মাংস বিক্রির নামে গরুগুলো কিনলেও তিনি তা করেননি বলে অভিযোগ রয়েছে। সূত্র জানিয়েছে, ব্রাহমা গরু রেখে দিয়ে তার বদলে অন্য গরুর মাংস সরবরাহ করেন ইমরান। পরে পবিত্র ঈদুল আজহার বাজারে বিপুল দামে ব্রাহমা গরুগুলো বিক্রি করেন।

ইমরান হোসেন বলেন, প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের কাছ থেকে কিনলেও শর্তে এমন কিছু উল্লেখ ছিল না যে ব্রাহমা গরুগুলো মাংস হিসেবেই বিক্রি করতে হবে। রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের পুরাতন বাণিজ্য মেলা মাঠে গত রমজানের পরপরই (১৮ ও ১৯ এপ্রিল) গবাদিপশুর মেলার আয়োজন করা হয়। সেখানে সাদিক অ্যাগ্রো ১ হাজার ৩০০ কেজি ওজনের ব্রাহমা জাতের একটি গরু এক কোটি টাকা দাম হাঁকিয়ে আলোচনায় আসে। ঈদুল আজহার আগে ব্রাহমা গরু বিপুল দামে বিক্রির কথা বিভিন্ন গণমাধ্যম ও ইউটিউবারের কাছে বলেছেন ইমরান।

একটি ভিডিওতে দেখা যায়, উচ্চবংশীয় বলে দাবি করে তিনটি ব্রাহমা জাতের গরু ২ কোটি ৬০ লাখ টাকায় বিক্রির কথা জানান ইমরান। একটির ওজন বলেন ১ হাজার ৪০০ কেজি। আরেকটির ওজন ১ হাজার ৩০০ কেজি। তৃতীয়টির ওজন জানা যায়নি। তিনটির মোট ওজন সাড়ে তিন হাজার কেজি ধরে হিসাব করে দেখা যায় যে জীবন্ত অবস্থায় কেজিপ্রতি দাম হয় ৭ হাজার ৪২৯ টাকা। অথচ ইমরান কিনেছেন কেজিপ্রতি ২৯৩ টাকায়। সাদিক অ্যাগ্রোর ব্রাহমা গরু রেখে দেওয়া প্রসঙ্গে জানতে চাইলে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোহাম্মদ রেয়াজুল হক বলেন,তাঁর (ইমরান হোসেন) কাছে মাংস চেয়েছি যে এত মণ দেবেন। আমরা তা বুঝে নিয়েছি। কোন গরুর মাংস তিনি দিয়েছেন, তা মেলানো সম্ভব হয়নি।অবশ্য দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) গতকাল সোমবার প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের কেন্দ্রীয় গো প্রজনন ও দুগ্ধ খামারে অভিযান পরিচালনা করেছে। সেখান থেকে দুদকের দলটি সাভারের বিরুলিয়ায় সাদিক অ্যাগ্রোর খামারেও যায়।

ব্রাহমা গরু কৌশলে সাদিক অ্যাগ্রোকে দেয় প্রাণিসম্পদ সাভারের ভাকুর্তা ইউনিয়নে সাদিক অ্যাগ্রোর খামারে অভিযান পরিচালনা করেছে দুদকের একটি দল। সোমবার বিকেলে।

বাংলাদেশে নিষিদ্ধ ব্রাহমা জাতের ১৮টি গরু আমদানি করেছিল সাদিক অ্যাগ্রো। কাস্টমস বিভাগ বিমানবন্দরে সেই গরু জব্দ করে। প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর অবশ্য কৌশলে সেই গরু সাদিক অ্যাগ্রোকেই দিয়েছে।

ছাগল-কাণ্ডে আলোচনায় আসা খামার সাদিক অ্যাগ্রো। এর মালিক মোহাম্মদ ইমরান হোসেন। তিনি গবাদিপশুর খামারমালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ ডেইরি ফার্মারস অ্যাসোসিয়েশনের (বিডিএফএ) সভাপতি। অনুমতি না থাকা ও খালের জায়গা দখল করায় ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি) গত বৃহস্পতি ও শনিবার অভিযান চালিয়ে মোহাম্মদপুরে সাদিক অ্যাগ্রোর খামার ভেঙে দেয়।

২০২১ সালের ৫ জুলাই ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ১৮টি ব্রাহমা জাতের গরু জব্দ করে ঢাকা কাস্টম হাউস। পরে সেগুলো প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের হেফাজতে সাভারের কেন্দ্রীয় গো প্রজনন ও দুগ্ধ খামারে রাখা হয়।

ব্রাহমা জাতের গরুর মাংস বেশি হয়। প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, জাতটির উৎপত্তি ভারতে। পরে যুক্তরাষ্ট্রে আরও দুই থেকে তিনটি জাতের সংমিশ্রণে এটিকে উন্নত করা হয়। দুই থেকে আড়াই বছরের দেশি গরুর ওজন যেখানে ২৫০ থেকে ৩৫০ কেজি হয়, সেখানে ব্রাহমা জাতের গরুর ওজন হয় ৮০০ থেকে ১ হাজার কেজি।

প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা বলেন, এই গরু বাংলাদেশে পালনের অনুমতি দেওয়া হলে দুধ বেশি দেওয়া গরুর পালন কমে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। তাই ব্রাহমা নিষিদ্ধ করে রাখা হয়েছে।

ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের উচ্ছেদ অভিযান চলাকালে সাদিক অ্যাগ্রো ফার্মের আলোচিত ১৫ লাখ টাকার সেই ছাগলটি সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে। সাত মসজিদ হাউজিং, মোহাম্মদপুর। ২৭ জুন ২০২৪,

ঢাকা কাস্টম সাদিক অ্যাগ্রোর ১৮টি গরু জব্দ করার পর তারা উচ্চ আদালতে রিট করেছিল। তবে উচ্চ আদালতের রায় তাদের বিপক্ষে যায়। তার পর থেকে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের তত্ত্বাবধানে সাভারেই গরুগুলো ছিল।

প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর সূত্র বলছে, গত পবিত্র রমজানে অধিদপ্তরের উদ্যোগে ঢাকায় কিছুটা কম দামে দুধ, ডিম ও মাংস বিক্রি করা হয়। সেখানে এবার মাংস সরবরাহ করেছে ডেইরি ফার্মারস অ্যাসোসিয়েশন। মোট চাহিদার অর্ধেক মাংসবাবদ কম দামে (জীবন্ত অবস্থায় ভ্যাটসহ কেজিপ্রতি ২৯৩ টাকা) ৪৮৮টি গরু সরবরাহ করা হয়েছিল প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের বিভিন্ন খামার থেকে। এর মধ্যে ১৫টি ব্রাহমা গরু ছিল। বাকি তিনটি মারা গেছে।

দুই থেকে আড়াই বছরের দেশি গরুর ওজন যেখানে ২৫০ থেকে ৩৫০ কেজি হয়, সেখানে ব্রাহমা জাতের গরুর ওজন হয় ৮০০ থেকে ১ হাজার কেজি।বিষয়টি নিয়ে জানতে চাইলে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোহাম্মদ রেয়াজুল হক প্রথম আলোকে বলেন, গরুগুলো বিক্রির সব প্রক্রিয়া আগের মহাপরিচালক করে গেছেন।

প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরে এর আগে মহাপরিচালক ছিলেন মো. এমদাদুল হক তালুকদার। তিনি গত ২৭ ফেব্রুয়ারি অবসরে যান। বর্তমান মহাপরিচালকের বক্তব্যের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, বিষয়টি প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা ভালো বলতে পারবেন। তাঁর কাছে নথিপত্র নেই। নথিপত্র না দেখে তিনি কিছু বলতে পারবেন না।

সাদিক অ্যাগ্রোর মালিক ইমরান রমজান মাসে মাংস বিক্রির নামে গরুগুলো কিনলেও তিনি তা করেননি বলে অভিযোগ রয়েছে। সূত্র জানিয়েছে, ব্রাহমা গরু রেখে দিয়ে তার বদলে অন্য গরুর মাংস সরবরাহ করেন ইমরান। পরে পবিত্র ঈদুল আজহার বাজারে বিপুল দামে ব্রাহমা গরুগুলো বিক্রি করেন।

ইমরান হোসেন প্রথম আলোকে বলেন, প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের কাছ থেকে কিনলেও শর্তে এমন কিছু উল্লেখ ছিল না যে ব্রাহমা গরুগুলো মাংস হিসেবেই বিক্রি করতে হবে।ঢাকা কাস্টম সাদিক অ্যাগ্রোর ১৮টি গরু জব্দ করার পর তারা উচ্চ আদালতে রিট করেছিল। তবে উচ্চ আদালতের রায় তাদের বিপক্ষে যায়। তার পর থেকে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের তত্ত্বাবধানে সাভারেই গরুগুলো ছিল।

রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের পুরাতন বাণিজ্য মেলা মাঠে গত রমজানের পরপরই (১৮ ও ১৯ এপ্রিল) গবাদিপশুর মেলার আয়োজন করা হয়। সেখানে সাদিক অ্যাগ্রো ১ হাজার ৩০০ কেজি ওজনের ব্রাহমা জাতের একটি গরু এক কোটি টাকা দাম হাঁকিয়ে আলোচনায় আসে। ঈদুল আজহার আগে ব্রাহমা গরু বিপুল দামে বিক্রির কথা বিভিন্ন গণমাধ্যম ও ইউটিউবারের কাছে বলেছেন ইমরান।

একটি ভিডিওতে দেখা যায়, উচ্চবংশীয় বলে দাবি করে তিনটি ব্রাহমা জাতের গরু ২ কোটি ৬০ লাখ টাকায় বিক্রির কথা জানান ইমরান। একটির ওজন বলেন ১ হাজার ৪০০ কেজি। আরেকটির ওজন ১ হাজার ৩০০ কেজি। তৃতীয়টির ওজন জানা যায়নি। তিনটির মোট ওজন সাড়ে তিন হাজার কেজি ধরে হিসাব করে দেখা যায় যে জীবন্ত অবস্থায় কেজিপ্রতি দাম হয় ৭ হাজার ৪২৯ টাকা। অথচ ইমরান কিনেছেন কেজিপ্রতি ২৯৩ টাকায়।

সাদিক অ্যাগ্রোর ব্রাহমা গরু রেখে দেওয়া প্রসঙ্গে জানতে চাইলে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোহাম্মদ রেয়াজুল হক বলেন, ‘তাঁর (ইমরান হোসেন) কাছে মাংস চেয়েছি যে এত মণ দেবেন। আমরা তা বুঝে নিয়েছি। কোন গরুর মাংস তিনি দিয়েছেন, তা মেলানো সম্ভব হয়নি।

রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের পুরাতন বাণিজ্য মেলা মাঠে গত রমজানের পরপরই (১৮ ও ১৯ এপ্রিল) গবাদিপশুর মেলার আয়োজন করা হয়। সেখানে সাদিক অ্যাগ্রো ১ হাজার ৩০০ কেজি ওজনের ব্রাহমা জাতের একটি গরু এক কোটি টাকা দাম হাঁকিয়ে আলোচনায় আসে। ঈদুল আজহার আগে ব্রাহমা গরু বিপুল দামে বিক্রির কথা বিভিন্ন গণমাধ্যম ও ইউটিউবারের কাছে বলেছেন ইমরান।

অবশ্য দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) গতকাল সোমবার প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের কেন্দ্রীয় গো প্রজনন ও দুগ্ধ খামারে অভিযান পরিচালনা করেছে। সেখান থেকে দুদকের দলটি সাভারের বিরুলিয়ায় সাদিক অ্যাগ্রোর খামারেও যায়

বিমানবন্দরে ব্রাহমার চালান আটকের সময় প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের প্রতিনিধি হিসেবে ঢাকা জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তার দায়িত্বে থাকায় কাজী রফিকুজ্জামান বিষয়গুলো দেখভাল করেছিলেন। চালান জব্দের পর কাজী রফিকুজ্জামানকে বদলি করে দেওয়া হয়। তাঁকে প্রথমে নোয়াখালীর জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা এবং পরে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগরে অবস্থিত প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের ডিপ্লোমা প্রতিষ্ঠান ইনস্টিটিউট অব লাইভস্টক সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজির অধ্যক্ষ করে পাঠানো হয়। এখনো তিনি সেখানেই কর্মরত ছিলেন।

জব্দ করা ব্রাহমা গরু কৌশলে সাদিক অ্যাগ্রোকে দেয় প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর বাংলাদেশে নিষিদ্ধ ব্রাহমা জাতের ১৮টি গরু আমদানি করেছিল সাদিক অ্যাগ্রো। কাস্টমস বিভাগ বিমানবন্দরে সেই গরু জব্দ করে। প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর অবশ্য কৌশলে সেই গরু সাদিক অ্যাগ্রোকেই দিয়েছে।

ছাগল-কাণ্ডে আলোচনায় আসা খামার সাদিক অ্যাগ্রো। এর মালিক মোহাম্মদ ইমরান হোসেন। তিনি গবাদিপশুর খামারমালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ ডেইরি ফার্মারস অ্যাসোসিয়েশনের (বিডিএফএ) সভাপতি। অনুমতি না থাকা ও খালের জায়গা দখল করায় ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি) গত বৃহস্পতি ও শনিবার অভিযান চালিয়ে মোহাম্মদপুরে সাদিক অ্যাগ্রোর খামার ভেঙে দেয়।

২০২১ সালের ৫ জুলাই ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ১৮টি ব্রাহমা জাতের গরু জব্দ করে ঢাকা কাস্টম হাউস। পরে সেগুলো প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের হেফাজতে সাভারের কেন্দ্রীয় গো প্রজনন ও দুগ্ধ খামারে রাখা হয়।

আরও পড়ুন

সাদিক অ্যাগ্রোতে উচ্ছেদ, সরানো হলো ১৫ লাখ টাকার সেই ছাগল

ব্রাহমা জাতের গরুর মাংস বেশি হয়। প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, জাতটির উৎপত্তি ভারতে। পরে যুক্তরাষ্ট্রে আরও দুই থেকে তিনটি জাতের সংমিশ্রণে এটিকে উন্নত করা হয়। দুই থেকে আড়াই বছরের দেশি গরুর ওজন যেখানে ২৫০ থেকে ৩৫০ কেজি হয়, সেখানে ব্রাহমা জাতের গরুর ওজন হয় ৮০০ থেকে ১ হাজার কেজি।

প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা বলেন, এই গরু বাংলাদেশে পালনের অনুমতি দেওয়া হলে দুধ বেশি দেওয়া গরুর পালন কমে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। তাই ব্রাহমা নিষিদ্ধ করে রাখা হয়েছে।

ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের উচ্ছেদ অভিযান চলাকালে সাদিক অ্যাগ্রো ফার্মের আলোচিত ১৫ লাখ টাকার সেই ছাগলটি সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে। সাত মসজিদ হাউজিং, মোহাম্মদপুর। ২৭ জুন ২০২৪ছবি: প্রথম আলো

ঢাকা কাস্টম সাদিক অ্যাগ্রোর ১৮টি গরু জব্দ করার পর তারা উচ্চ আদালতে রিট করেছিল। তবে উচ্চ আদালতের রায় তাদের বিপক্ষে যায়। তার পর থেকে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের তত্ত্বাবধানে সাভারেই গরুগুলো ছিল।

প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর সূত্র বলছে, গত পবিত্র রমজানে অধিদপ্তরের উদ্যোগে ঢাকায় কিছুটা কম দামে দুধ, ডিম ও মাংস বিক্রি করা হয়। সেখানে এবার মাংস সরবরাহ করেছে ডেইরি ফার্মারস অ্যাসোসিয়েশন। মোট চাহিদার অর্ধেক মাংসবাবদ কম দামে (জীবন্ত অবস্থায় ভ্যাটসহ কেজিপ্রতি ২৯৩ টাকা) ৪৮৮টি গরু সরবরাহ করা হয়েছিল প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের বিভিন্ন খামার থেকে। এর মধ্যে ১৫টি ব্রাহমা গরু ছিল। বাকি তিনটি মারা গেছে।

দুই থেকে আড়াই বছরের দেশি গরুর ওজন যেখানে ২৫০ থেকে ৩৫০ কেজি হয়, সেখানে ব্রাহমা জাতের গরুর ওজন হয় ৮০০ থেকে ১ হাজার কেজি।

বিষয়টি নিয়ে জানতে চাইলে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোহাম্মদ রেয়াজুল হক প্রথম আলোকে বলেন, গরুগুলো বিক্রির সব প্রক্রিয়া আগের মহাপরিচালক করে গেছেন।

প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরে এর আগে মহাপরিচালক ছিলেন মো. এমদাদুল হক তালুকদার। তিনি গত ২৭ ফেব্রুয়ারি অবসরে যান। বর্তমান মহাপরিচালকের বক্তব্যের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, বিষয়টি প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা ভালো বলতে পারবেন। তাঁর কাছে নথিপত্র নেই। নথিপত্র না দেখে তিনি কিছু বলতে পারবেন না।

সাদিক অ্যাগ্রোর মালিক ইমরান রমজান মাসে মাংস বিক্রির নামে গরুগুলো কিনলেও তিনি তা করেননি বলে অভিযোগ রয়েছে। সূত্র জানিয়েছে, ব্রাহমা গরু রেখে দিয়ে তার বদলে অন্য গরুর মাংস সরবরাহ করেন ইমরান। পরে পবিত্র ঈদুল আজহার বাজারে বিপুল দামে ব্রাহমা গরুগুলো বিক্রি করেন।

ইমরান হোসেন প্রথম আলোকে বলেন, প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের কাছ থেকে কিনলেও শর্তে এমন কিছু উল্লেখ ছিল না যে ব্রাহমা গরুগুলো মাংস হিসেবেই বিক্রি করতে হবে।

ঢাকা কাস্টম সাদিক অ্যাগ্রোর ১৮টি গরু জব্দ করার পর তারা উচ্চ আদালতে রিট করেছিল। তবে উচ্চ আদালতের রায় তাদের বিপক্ষে যায়। তার পর থেকে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের তত্ত্বাবধানে সাভারেই গরুগুলো ছিল।

রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের পুরাতন বাণিজ্য মেলা মাঠে গত রমজানের পরপরই (১৮ ও ১৯ এপ্রিল) গবাদিপশুর মেলার আয়োজন করা হয়। সেখানে সাদিক অ্যাগ্রো ১ হাজার ৩০০ কেজি ওজনের ব্রাহমা জাতের একটি গরু এক কোটি টাকা দাম হাঁকিয়ে আলোচনায় আসে। ঈদুল আজহার আগে ব্রাহমা গরু বিপুল দামে বিক্রির কথা বিভিন্ন গণমাধ্যম ও ইউটিউবারের কাছে বলেছেন ইমরান।

একটি ভিডিওতে দেখা যায়, উচ্চবংশীয় বলে দাবি করে তিনটি ব্রাহমা জাতের গরু ২ কোটি ৬০ লাখ টাকায় বিক্রির কথা জানান ইমরান। একটির ওজন বলেন ১ হাজার ৪০০ কেজি। আরেকটির ওজন ১ হাজার ৩০০ কেজি। তৃতীয়টির ওজন জানা যায়নি। তিনটির মোট ওজন সাড়ে তিন হাজার কেজি ধরে হিসাব করে দেখা যায় যে জীবন্ত অবস্থায় কেজিপ্রতি দাম হয় ৭ হাজার ৪২৯ টাকা। অথচ ইমরান কিনেছেন কেজিপ্রতি ২৯৩ টাকায়।

আরও পড়ুন

সাভারে সাদিক অ্যাগ্রোর খামারে দুদকের অভিযান, আমদানি নিষিদ্ধ ব্রাহমা গরু পাওয়ার দাবি

সাদিক অ্যাগ্রোর ব্রাহমা গরু রেখে দেওয়া প্রসঙ্গে জানতে চাইলে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোহাম্মদ রেয়াজুল হক বলেন, ‘তাঁর (ইমরান হোসেন) কাছে মাংস চেয়েছি যে এত মণ দেবেন। আমরা তা বুঝে নিয়েছি। কোন গরুর মাংস তিনি দিয়েছেন, তা মেলানো সম্ভব হয়নি।’

রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের পুরাতন বাণিজ্য মেলা মাঠে গত রমজানের পরপরই (১৮ ও ১৯ এপ্রিল) গবাদিপশুর মেলার আয়োজন করা হয়। সেখানে সাদিক অ্যাগ্রো ১ হাজার ৩০০ কেজি ওজনের ব্রাহমা জাতের একটি গরু এক কোটি টাকা দাম হাঁকিয়ে আলোচনায় আসে। ঈদুল আজহার আগে ব্রাহমা গরু বিপুল দামে বিক্রির কথা বিভিন্ন গণমাধ্যম ও ইউটিউবারের কাছে বলেছেন ইমরান।

অবশ্য দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) গতকাল সোমবার প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের কেন্দ্রীয় গো প্রজনন ও দুগ্ধ খামারে অভিযান পরিচালনা করেছে। সেখান থেকে দুদকের দলটি সাভারের বিরুলিয়ায় সাদিক অ্যাগ্রোর খামারেও যায়।বিমানবন্দরে ব্রাহমার চালান আটকের সময় প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের প্রতিনিধি হিসেবে ঢাকা জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তার দায়িত্বে থাকায় কাজী রফিকুজ্জামান বিষয়গুলো দেখভাল করেছিলেন। চালান জব্দের পর কাজী রফিকুজ্জামানকে বদলি করে দেওয়া হয়। তাঁকে প্রথমে নোয়াখালীর জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা এবং পরে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগরে অবস্থিত প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের ডিপ্লোমা প্রতিষ্ঠান ইনস্টিটিউট অব লাইভস্টক সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজির অধ্যক্ষ করে পাঠানো হয়। এখনো তিনি সেখানেই কর্মরত।

তাঁর (ইমরান হোসেন) কাছে মাংস চেয়েছি যে এত মণ দেবেন। আমরা তা বুঝে নিয়েছি। কোন গরুর মাংস তিনি দিয়েছেন, তা মেলানো সম্ভব হয়নি।’প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোহাম্মদ রেয়াজুল হক

অধিদপ্তরের কর্মকর্তাদের একাংশের দাবি, চালান আটক নয়, অনিয়মের দায়ে কাজী রফিকুজ্জামানকে বদলি করা হয়েছিল। তবে অধিদপ্তরে কর্মকর্তাদের যে অংশ ইমরানের বিরোধী, তাদের দাবি হলো, রফিকুজ্জামানকে বদলি করার পেছনে ছিল ব্রাহমা গরু জব্দ। কারণ হিসেবে অন্য কিছু দেখানো হয়েছিল।কাজী রফিকুজ্জামান বিষয়টি নিয়ে কোনো কথা বলতে রাজি হননি।

প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের দুই কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে প্রথম আলোকে বলেন, প্রাণিসম্পদ খাতে সাদিক অ্যাগ্রো খুবই প্রভাবশালী। শুধু ব্রাহমা গরু নয়, এ খাতের প্রকল্প, অনুদানসহ নানা বিষয়ে দুর্নীতির অভিযোগ রয়েছে তাদের বিরুদ্ধে। দুদকের উচিত পুরো বিষয়টি তদন্ত করা।

মতামত জানান :

এই রকম আরও টপিক

Sun Mon Tue Wed Thu Fri Sat
 123456
78910111213
14151617181920
21222324252627
28293031  

সর্বশেষ খবর

নওগাঁর সাপাহারে আনন্দঘন সংগঠনের উদ্যোগে শীতবস্ত্র বিতরণ।
রাজশাহী 9 hours আগে

সাভারে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে ২০ হাজার মার্বেল সরবরাহ দিয়ে ছিল
অপরাধ 9 hours আগে

জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের শ্রদ্ধা জানাতে প্রস্তুত সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধ।
জাতীয় 9 hours আগে

বগুড়ায় খেঁজুরের রস পানে প্রাণ গেল ৬ বছরের মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর!
দুর্ঘটনা 9 hours আগে

পঞ্চগড় তেঁতুলিয়ায় এবার মিনি রিসোর্ট উদ্বোধন।
দর্শনীয়-স্থান 10 hours আগে

জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে দায়িত্ব পালনকালে সুদানে প্রাণ হারালেন রাজারহাটের শান্ত
দুর্ঘটনা 10 hours আগে

আজ পার্বতীপুর মুক্ত দিবস
রংপুর 17 hours আগে

নওগারঁ সাপাহারে যথাযথ মর্যাদায় পালিত হলো শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস।
জাতীয় 1 day আগে

জমি দখলকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে দুইজন গুরুতর আহত।
অপরাধ 1 day আগে

পার্বতীপুরে শহীদ বুদ্ধিজীবীদের স্মরণে আলোচনা সভা।
জাতীয় 1 day আগে

পাঠকপ্রিয়

শিরোনাম :

হাদীর ওপর গুলিবর্ষণের ঘটনায় দিনাজপুর সীমান্ত ৪২ বিজিবির রেড অ্যালার্ট জারি। রোহিঙ্গা মেয়েরা পাচার ছাড়াও বিদেশীদের দ্বারা যৌন কাজে ব্যবহারের টার্গেট হয়ে উঠছে ঠাকুরগাঁওয়ে নানা কর্মসূচিতে হানাদার মুক্ত দিবস উদযাপিত। ঠাকুরগাঁও জেলায় অনুষ্ঠিত হয়েছে ৪র্থ জেলা রোভার মুট-২০২৫। কুড়িগ্রামের রাজারহাটে প্রাণিসম্পদ সপ্তাহের প্রদর্শনী ও সমাপনী অনুষ্ঠিত। পার্বতীপুরে জাতীয় প্রাণি সম্পদ ও ডেইরি প্রকল্পের উদ্বোধন। রাণীশংকৈলে জাতীয় প্রাণীসম্পদ সপ্তাহ ও প্রাণিসম্পদ প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত পলাতক শেখ হাসিনার অগ্রণী ব্যাংকের লকার ভেঙে ৮৩২ ভরি স্বর্ণ জব্দ রাজশাহীতে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আহত ১০ জন ৩ ডিসেম্বর রংপুরে বিভাগীয় মহাসমাবেশ সফল করতে দিনাজপুরে ৮ ইসলামী দলের সমন্বয় সভা অনুষ্ঠিত। দেশে সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিতে সব বাহিনী প্রস্তুত: সিইসি পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় ৬ হাজার কৃষক পাচ্ছে বিনামূল্যে গম বীজ ও সার। মাত্র চার মাসের শিশু সুমাইয়া বাঁচতে চায়! পঞ্চগড়ের বোদা উপজেলায় হেফাজতে ইসলামের নতুন কমিটি গঠন। ভূমিকম্পে সম্ভাব্য ক্ষতি কমাতে এখনই শক্তিশালী ও সমন্বিত উদ্যোগ নিতে হবে: সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান রাজধানীতে  আজ থেকে ঘরে বসেই মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ করবেন? নীলফামারীতে পাটবীজ উৎপাদনকারী চাষীদের প্রশিক্ষণ। আর কোনো পরিস্থিতি নেই যে নির্বাচন ব্যাহত হবে-ঠাকুরগাঁওয়ে মির্জা ফখরুল  ৫-বছরেও শেষ হয়নি ওয়াশব্লকের নির্মাণ কাজ-জনস্বাস্থ্য অফিস বলছেন বাদ দেন চা খাওয়ার জন্য কিছু নেন। পার্বতীপুরে শ্রমিকদের ন্যায্য অধিকারের দাবীতে কর্মী সভা। পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় নদী বাঁচাও আন্দোলনের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে নাগরিক সমাবেশ। পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়া ইউএনও এক গৃহহীন ভারসাম্যহীন নারীর পাশে দাঁড়ালো। ৮ দফা দাবিতে প্রধান উপদেষ্টা বরাবর নার্সিং এসোসিয়েশন দিনাজপুর জেলা শাখার স্মারকলিপি ঠাকুরগাঁওয়ের হরিপুরে ইউনিয়ন সিএসওর লাইভস্টক সংলাপ সভা অনুষ্ঠিত বগুড়ায় প্রেম করে বিয়ে অতপর ভাড়া বাসায় স্ত্রীকে হত্যা করল স্বামী। দিনাজপুরে ৩ দিনব্যাপী উদ্যোক্তা মেলা ও পিঠা উৎসবের সমাপনী। দিনাজপুরের বিরলে শতাধিক নেতা-কর্মীর মামলা থেকে বাঁচতে ফ্যাসিস্ট আ,লীগ থেকে পদত্যাগ! অভিযোগ দিয়ে ও কাজ বন্ধ হচ্ছে না আদমদিঘীতে সরকারি জায়গা দখল করে করা হচ্ছে অবকাঠামো নির্মাণ! বগুড়ার কইপাড়ায় নববধূ শম্পা হত্যার অভিযোগ, যৌতুক দাবির জেরে স্বামী আটক দিনাজপুরে অনলাইনে মোবাইলের মাধ্যমে ক্যাসিনো জুয়া পরিচালনাকারী চক্রের ৫ সদস্য গ্রেফতার